ফেসবুকের প্রেমের নোংরা সত্য এবার সমুক্ষে - বাবু-সোনা বলে ওষুধ খাইয়ে যৌন সম্পর্ক স্থাপন করত, মাসে মাসে ব্লিডিং হতো, হাসপাতালে যেতে হতো
সোশ্যাল মিডিয়া আজকাল সমাজে প্রেম এবং সম্পর্কের নতুন পথ খুলে দিয়েছে, তবে এর সাথে এটি অনেক বিপজ্জনক ঘটনার কারণও হয়ে উঠছে। প্রেম, ইশক এবং মোহাব্বতের বাতাসে কিছু মানুষ অচেনা লোকদের ওপর বিশ্বাস করে এবং পরে তাদের প্রতারণার শিকার হয়ে যায়।
সম্প্রতি সোশ্যাল মিডিয়ায় এক নারীর একটি ভাইরাল ভিডিও আলোচনা সৃষ্টি করেছে, যেখানে তিনি তার যন্ত্রণাদায়ক কাহিনী শেয়ার করছেন।
নারীটি বলছেন, "বাবু-সোনা বলে, ওষুধ খাইয়ে সম্পর্ক স্থাপন করত। মাসে মাসে ব্লিডিং হতো, হাসপাতালে যেতে হতো।" ভিডিওর মাধ্যমে তিনি তার কষ্ট শেয়ার করছিলেন, কারণ তিনি ফেসবুকের মাধ্যমে এক পুরুষের প্রেমে পড়েছিলেন এবং তাকে প্রতারণা করা হয়েছে।
এটি সমাজে সোশ্যাল মিডিয়ার বাড়তে থাকা প্রভাবের প্রতি একটি গুরুতর প্রশ্ন উত্থাপন করছে। নারী ও পুরুষ উভয়ের মধ্যে সোশ্যাল মিডিয়ায় প্রতারণা এবং শোষণের ঘটনা বাড়ছে। অনেক সময়, নারীরা অচেনা পুরুষদের প্রতি আকৃষ্ট হয়ে পড়ে এবং পরে তারা প্রতারণার শিকার হয়। আবার কিছু পুরুষও সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার করে নারীদের ফাঁদে ফেলতে এবং তাদের শোষণ করতে শুরু করে এবং তারপর চলে যায়।
এ বিষয়ে সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহারকারীদেরও প্রতিক্রিয়া এসেছে। শিবম নামক একজন ব্যবহারকারী মন্তব্যে লিখেছেন, "তবে বোন, একটা কথা বলি, খারাপ লাগবে না, মেয়েরা কম যায় না। একটু প্রলোভনে মিথ্যে প্রেমে যৌন সম্পর্কের জন্য প্রস্তুত হয়ে যায়। মেয়েদের এতটা বোধ থাকা উচিত, কিন্তু আগে আনন্দ নেবে, পরে কাঁদবে।" অন্যদিকে, দিনেশ নামক একজন ব্যবহারকারী লিখেছেন, "স্বামী এবং তিনটি সন্তানকে ছেড়ে শরীরের ক্ষুধার জন্য বেছে নিয়েছে, এখন বলছে প্রেমিক প্রতারণা করেছে। আগে নিজে স্বামী এবং সন্তানদের প্রতারণা করেছে।"
এই ধরনের ঘটনা সমাজে সম্পর্কের প্রতি বিশ্বাসকে আরও দুর্বল করছে। সোশ্যাল মিডিয়ার ভুল ব্যবহার সমাজে নিরাপত্তাহীনতার পরিবেশ তৈরি করছে, যেখানে মানুষ সহজেই একে অপরকে শোষণ করছে। এখন এটি অত্যন্ত জরুরি হয়ে পড়েছে যে এই সমস্যা সমাধানের জন্য কঠোর আইন তৈরি করা হোক এবং মানুষকে সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহারে সতর্ক থাকার প্রয়োজনীয়তা সম্পর্কে বোঝানো হোক।
बाबू-सोना बोलकर, दवा खिलाकर, SEX करता था.
महीने-महीने ब्लीडिंग होती रहती थी, हॉस्पिटल जाना पड़ता था.
फेसबुक से प्यार में पड़ी युवती का दर्द सुनिए. pic.twitter.com/FkxX7VsOU8 — Anika Pandey (@Anika_Pan) December 26, 2024
What's Your Reaction?